১। অন্যরকম কষ্ট
২। আমরা কেমন মুসলমান
৩। আমার সিয়াম কবুল হবে কি
৪। আমি বারোমাস তোমায় ভালোবাসি
৫। আল্লাহ তার নুরকে বিকশিত করবেনই
৬। কবে আসবে সেই শুভদিন
৭। কিছু সত্য বাচন
৮। কুসংস্কারাচ্ছন্ন ঈমান ১ম খণ্ড
৯। কুসংস্কারাচ্ছন্ন ঈমান ২য় খণ্ড
১০। চরমনের পীর সাহেব আমাকে জামায়াতে ইসলামিতে নিয়ে এলেন
১১। তাকওয়া অর্জনই হোক মুমিনীনের লক্ষ্য
১২। দাউস কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না
১৩। নামায জান্নাতের চাবি
১৪। নামের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমার পরিচয়
১৫। নারী ও পুরুষ পরস্পরের বন্ধু ও অভিভাবক
১৬। নিশ্চয়ই প্রত্যেক মুশকিলের সাথে আসানীও রয়েছে
১৭। নেক আমল বিধ্বংসী বদ আমল সমূহ
১৮। ভালোবাসা পেতে হলে
১৯। মহিমান্বিত তিনটি রাত
২০। যা পড়ি তা বুঝতে হবে
২১। যুগে যুগে দাওয়াতী দ্বীনের কাজে মহিলাদের অবদান
২২। শাফায়াত মিলবে কি
২৩। শিরকের শিকড় পৌঁছে গেছে বহুদুর
২৪। সংসার সুখে হয় পুরুষের গুণে
২৫। সৌন্দর্যের প্রতীক ইউসুফ আলাইহিসালাম
২৬। স্বস্তির বাতি ঘর
২৭। স্মৃতির এ্যলবামে তুলে রাখা কয়েকটি দিন
লেখক পরিচিতিঃ মাসুদা সুলতানা রুমী ইসলামী সাহিত্য জগতের এক উজ্জ্বল জ্যেতিষ্ক। মাসুদা সুলতানা জাতীয় আদর্শ এবং ঐতিহ্য সচেতন এক নির্ভীক কলম সৈনিক। ইসলামী সাহিত্য রচনার জগতে তিনিই একমাত্র নারী যার গল্প, কবিতা, শিশু সাহিত্য ও প্রবন্ধের সব ক্ষেত্রে রয়েছ সাহসী বিচরণ। তাঁর কবিতা জীবনের এক নতুন ইঙ্গিত নিয়ে এসেছে। কবি মাসুদা সুলতানা রুমী ১৯৬০ সালের ৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জ জিলার নওহাটা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মো: ফখরুল ইসলাম মোলা এবং মাতার নাম বেগম মমতাজ ইসলাম। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা বি.এ। তাঁর স্বামী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ।
রুমী স্কুল জীবন থেকেই কবিতা লেখা শুরু করেন। মাসিক সংস্কার পত্রিকায় প্রথম তাঁর ‘উম্মে আয়মান’ নামে একটিন প্রকাশিত হয়। তখন থেকেই তার কাব্য জগতে প্রবেশ। রুমির কবিতায় গোটা বিশ্বের মুসলমানদের কথা এসেছে। মুসলিম ইতিহাস ও ঐতিহ্য সচেতন কবি রুমি উচ্চারণ করেছেন-
স্পেনকে মুসলিম শূন্য করার নীল নকশা
বাস্তবায়িত করল ফার্ডিন্যান্ড আর ইসাবেলা
আশ্রয়ের নামে মসজিদে ঢুকিয়ে
আগুনে পুড়িয়ে জাহাজে চড়িয়ে সমুদ্রে ডুবিয়ে..
কবি মুসলমানদের আহবান জানিয়েছেন জেগে ওঠার জন্য ঐক্য বদ্ধ হওয়ার জন্য :
এসো জ্বলে উঠি আরেকবার
স্পেন বিজয়ী তারেক মুসার মত
জেরুসালেম বিজয়ী সালাউদ্দীনের মত
ছিনিয়ে নিতে পুন: স্পেন জেরুসালেম
আফগানিস্তান, ইরাক, কাশ্মীর, চেচনিয়া…
কবি মাসুদা সুলতানা কবিতার পাশাপাশি শিশুদের জন্য গল্প লিখে চলেছেন বিভিন্ন পত্রিকার সাহিত্য পাতায়। তবে তাঁর সবচাইতে বড় অবদান ইসলামের বিভিন্ন দিক নিয়ে পুস্তক রচনার ক্ষেত্রে। তাঁর লিখিত এসব ইসলামী সাহিত্য পাঠকদের মধ্যে বেশ সাড়া জাগিয়েছে। মাসুদা সুলতানা রুমীন প্রকাশিত কয়েক খানা বই : ‘যুগে যুগে দাওয়াতী দ্বীনের কাজে মহিলাদের অবদান’, ‘মহিমান্বিত তিনটি রাত’, ‘কুসংস্কারাচ্ছন্ন ঈমান’, ‘স্মৃতির এ্যালবামে তুলে রাখা কয়েকটি দিন’, ‘নামাজ বেহেশতের চাবী’, ‘ভালবাসা পেতে হলে’, ‘তাকওয়াই হোক মো’মিন জীবনের লক্ষ্য ইতাদি। মাসুদা বিরচিত এ সব বই শুধু মাত্র নারী চিত্তেই ঝড় তুলেনি, পুরুষদেরকেও যথেষ্ট আগ্রহশীল করে তুলেছে তার বই অধ্যয়নে।
আবার ভিজিট করবেন !!! ধন্যবাদ